Start of উপমহাদেশ ক্রিকেটের বৈচিত্র্য Quiz
1. দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতিের কত শতাংশ অংশগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে রয়েছে?
- ৫ শতাংশ
- প্রায় ২০ শতাংশ
- ৪০ শতাংশ
- ১০ শতাংশ
2. গত বছরের জাতীয় যুব চ্যাম্পিয়নশিপে প্রতিযোগী খেলোয়াড়দের মধ্যে দক্ষিণ এশীয় সংস্কৃতি তুলে ধরার শতাংশ কত ছিল?
- 12 শতাংশ
- 25 শতাংশ
- 30 শতাংশ
- 18 শতাংশ
3. ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া দক্ষিণ এশীয় রেজিস্টার্ড খেলোয়াড়ের সংখ্যা কত বৃদ্ধি করতে চায়?
- 50,000
- 15,000
- 30,000
- 10,000
4. ২০২২ সালের টি২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর দক্ষিণ এশীয় মানুষের ম্যাচে উপস্থিতির বার্ষিক লক্ষ্য সংখ্যা কত?
- ২০০,০০০ বার্ষিক
- ৩০০,০০০ বার্ষিক
- ১০০,০০০ বার্ষিক
- ২৫০,০০০ বার্ষিক
5. মাল্টিকালচারাল অ্যাকশন প্লানের মধ্যে উল্লেখিত ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী কে?
- ডেভিড বোয়ারের
- স্টিভ ও`ফ্লাহার্টি
- নিক হকলে
- প্যাট কামিন্স
6. ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া যেসব অংশগ্রহণকারীদের আকৃষ্ট করতে পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে, তার নাম কী?
- সবার জন্য ক্রিকেট পরিকল্পনা
- উন্নয়ন প্রকল্প
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট পরিকল্পনা
- বৈচিত্র্যমূলক কর্মপরিকল্পনা
7. ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার মাল্টিকালচারাল অ্যাকশন প্লানে কতটি মূল কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে?
- 20 মূল কার্যক্রম
- 15 মূল কার্যক্রম
- 5 মূল কার্যক্রম
- 10 মূল কার্যক্রম
8. ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া মাল্টিকালচারাল অ্যাকশন প্লানের মাধ্যমে কোন কোন এলাকায় কাজ করছে?
- আফ্রিকান সম্প্রদায়
- লাতিন আমেরিকার সম্প্রদায়
- ইসলামিক সম্প্রদায়
- ইউরোপীয় সম্প্রদায়
9. জুনিয়র দক্ষিণ এশীয় খেলোয়াড়রা অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে মোট খেলোয়াড়ের মধ্যে কত শতাংশ?
- প্রায় এক-পঞ্চমাংশ।
- প্রায় এক-তৃতীয়াংশ।
- প্রায় অর্ধেক।
- প্রায় পাঁচ শতাংশ।
10. ২০২৭ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত মানুষের অগ্রসর হওয়ার লক্ষ্য কি?
- প্রায় ৮ শতাংশ
- প্রায় ৫ শতাংশ
- প্রায় ৭ শতাংশ
- প্রায় ১০ শতাংশ
11. ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া সমাজের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক খেলার বিষয়ে একটি পুরস্কার কে স্বীকৃতি দিয়েছেন?
- ফেডারেল বহুজাতিক বিষয়ক মন্ত্রী অ্যান্ড্রু জাইলস
- ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সভাপতি রিকার্ডো বাড়ি
- প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন
- অস্ট্রেলিয়ার সবার ক্রিকেট কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার
12. ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া কোন চতুর্থ পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে?
- ক্রিকেট উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান
- ক্রিকেট জনগণ সচেতনতা
- বহু-সাংস্কৃতিক কর্মসূচি
- নারী-ক্রীড়াবিদ পদক্ষেপ
13. লস অ্যাঞ্জেলেসের ঐতিহ্যমূলক ক্রিকেট ক্লাবের নাম কী?
- সান ফ্রান্সিসকো ক্রিকেট ক্লাব
- করিনথিয়ান ক্রিকেট ক্লাব
- লস অ্যাঞ্জেলেস ক্রিকেট ক্লাব
- বিচ ক্রিকেট ক্লাব
14. করিনথিয়ান ক্রিকেট ক্লাবের সদস্য অনিল তুলপুলে কোথায় ক্রিকেট খেলেছেন?
- ইংল্যান্ড
- অস্ট্রেলিয়া
- ভারত
- দক্ষিণ আফ্রিকা
15. অনিল তুলপুলে ক্রিকেট সম্পর্কে কি বলেন?
- `ক্রিকেট একটি খেলাধুলা যা কেবল একজনের জন্য।`
- `ক্রিকেট শুধুমাত্র একজন দারুন খেলোয়াড়ের খেলা।`
- `এটি সত্যিই সবাইকে একত্রিত করে। আমরা একই ভাষা বলি। আমরা একই দেবতার পূজা করি – ক্রিকেট।`
- `ক্রিকেটের কোনো সামাজিক গুরুত্ব নেই।`
16. ভারতের ঐতিহাসিক ঘরোয়া টুর্নামেন্টের নাম কী যা ইউরোপীয় দলের বিপরীতে তিনটি ভারতীয় দলের প্রতিযোগিতা করেছে?
- মোহালি ত্রিমিতী
- বম্বে চতুর্ভুজ
- দিল্লি দশক
- কলকাতা ষড়কোণ
17. ১৯৪৫ সালে বোম্বে কোয়াড্রাঙ্গুলার খেলাগুলি কেন স্থগিত হয়েছিল?
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে
- দলগুলোর কাছাকাছি না আসার জন্য
- রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য
- কোচের অসুস্থতার কারণে
18. বোম্বে কোয়াড্রাঙ্গুলারের পর কোন নতুন প্রতিযোগিতা তৈরি হয়েছিল?
- দ্য বম্বে কোয়াড্রাঙ্গুলার কাপ
- দক্ষিণ এশিয়ান কাপ
- দ্য হোলি কাপ
- ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগের
19. মাইকেল পারকিনসন কার সাথে ক্লাব ক্রিকেট খেলেছেন?
- অ্যান্ড্রু গাইলস
- জেফ বয়কট
- হারল্ড ডিকি বার্ড
- স্যার ডন ব্র্যাডম্যান
20. দুটি ইনিংসে ডক করা ব্যাটসম্যানকে কী বলা হয়?
- একটি ক্লাব
- একটি ডাবল
- একটি সেট
- একটি জোড়
21. একটি ইনিংসে প্রথম বলেই আউট হওয়া ব্যাটসম্যানকে কী বলা হয়?
- সামান্য আউট
- প্রথম বলের আউট
- ক্যাচ আউট
- রান আউট
22. ডিকি বার্ড তার শেষ টেস্ট কোন মাঠে পরিচালনা করেছেন?
- মেলবোর্ন
- লর্ডস
- অ্যাডিলেড
- সিডনি
23. ডিকি বার্ড তার শেষ টেস্ট কবে পরিচালনা করেন?
- 2000
- 1990
- 1996
- 1994
24. অ্যাশেজে সবচেয়ে বেশি রান কার?
- বিরাট কোহলি
- মার্টিন গাপটিল
- রিকি পন্টিং
- স্যার ডন ব্র্যাডম্যান
25. কোন ইংরেজ কাউন্টি দলের সবচেয়ে বেশি কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ জয়?
- নরফোল্ক
- ইয়র্কশায়ার
- কুইন্সল্যান্ড
- অ্যাসেক্স
26. ইয়র্কশায়ার কতটি কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে?
- 28 শিরোপা
- 30 শিরোপা
- 25 শিরোপা
- 32 শিরোপা
27. কোন প্রধানমন্ত্রী প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলার একমাত্র ব্যক্তি?
- টেরি ম্যাকালিসটার
- অ্যালেক ডগলাস-হোম
- ডেভিড ক্যামরন
- জোসি ম্যাকেলর
28. অ্যালের ডগলাস-হোম কখন প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেছেন?
- 1955
- 1985
- 1960
- 1970
29. `ব্যাগি গ্রিনস` নামে পরিচিত কোন জাতীয় দল?
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- ইংল্যান্ড
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
30. মাইকেল পারকিনসন ক্লাব ক্রিকেট খেলেছেন কার সাথে?
- মাইকেল পারকিনসন
- মাইকেল জ্যাকসন
- মাইকেল বোলিং
- মাইকেল ক্লার্ক
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন!
আপনার ‘উপমহাদেশ ক্রিকেটের বৈচিত্র্য’ কুইজ সম্পন্ন করার জন্য ধন্যবাদ! এই কুইজটি আপনাকে শুধু জানার জন্য নয়, বরং ক্রিকেটের ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কে আরও গভীরে ভাবতে প্ররোচিত করেছে। আপনি উপমহাদেশের বিভিন্ন দল, খেলার শৈলী এবং তাদের বিশেষত্ব সম্পর্কে কিছু নতুন তথ্য শিখেছেন। এর ফলে, এবারের কুইজে অংশগ্রহণ আপনার ক্রিকেটের প্রতি আরও এক ধাপ সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করেছে।
এই কুইজের মাধ্যমে মনে রাখবেন, ক্রিকেট কেবল একটি খেলা নয়। এটি সংস্কৃতির অংশ এবং মানুষের আবেগের প্রকাশ। গতি, টেকনিক, এবং স্ট্র্যাটেজি খেলোয়াড়দের দক্ষতা বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি প্রশ্নের মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন, উপমহাদেশের ক্রিকেট নিজেই একটি বিশাল বৈচিত্র্য। খেলোয়াড়দের প্রতিভা, দর্শকের প্রতিক্রিয়া এবং তাদের সমর্থন সবকিছুই মিলে এই স্পোর্টসকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়।
এখন, আপনার জ্ঞান বিস্তৃত করার জন্য আপনার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের পরবর্তী বিভাগের দিকে। এখানে ‘উপমহাদেশ ক্রিকেটের বৈচিত্র্য’ নিয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। এই তথ্য আপনাকে নতুন নতুন দৃষ্টিকোণে দেখতে সাহায্য করবে। চলুন একসাথে ক্রিকেটের এই মনোমুগ্ধকর জগতে আরও গভীরে প্রবেশ করি!
উপমহাদেশ ক্রিকেটের বৈচিত্র্য
যুগজোড়া ক্রিকেটের ইতিহাস
উপমহাদেশে ক্রিকেটের ইতিহাস প্রাচীন, যা ১৯শ শতাব্দীর মাঝামাঝি শুরু হয়। ইংরেজি লব্ধ খেলাটি ব্রিটিশদের হাত ধরে ভারত ও পাকিস্তানে প্রবেশ করে। ক্রিকেট খেলার জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং স্থানীয় সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে যায়। ৭০ এবং ৮০ এর দশকে ক্রিকেট বিপ্লব ঘটে, যখন খেলায় উদ্ভাবনীতা এবং ট্যালেন্টের বিকাশ সম্ভব হয়।
ক্রিকেটের বিভিন্ন ফরম্যাট
উপমহাদেশের ক্রিকেটে তিনটি মূল ফরম্যাট বিদ্যমান: টেস্ট, ওয়ানডে এবং টি-২০। টেস্ট ক্রিকেট গতি ও দক্ষতার পরীক্ষার প্রতীক। ওয়ানডে খেলা এর বিশাল ব্যবহারে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, যেখানে প্রতি খেলায় ৫০ ওভার ব্যাট করা হয়। টি-২০ ফরম্যাটটি নতুন, দ্রুত এবং বিনোদনদানকারী, যা তরুণ দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
ক্রিকেটের সাংস্কৃতিক প্রভাব
উপমহাদেশে ক্রিকেট কেবল একটি খেলা নয়, এটি সংস্কৃতির অংশ। ক্রিকেট ম্যাচ জাতীয় উত্সবের মতো হয়ে ওঠে। সমর্থকরা দেশপ্রেম দিয়ে নিজেদেরকে যুক্ত রাখে। ক্রিকেটাররা জাতির নায়ক। তাদের সফলতা শিশুদের ওপর প্রভাব ফেলে। এটি সামাজিক পরিবর্তন এবং ঐক্যের সূচনা করে।
গুণী খেলোয়াড়দের প্রভাব
উপমহাদেশের ক্রিকেটে অনেক কিংবদন্তী খেলোয়াড় রয়েছে, যারা বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছেন। তাঁরা কেবল খেলার জন্য পরিচিত নন, বরং যুবকদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবেও কাজ করেন। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও কৌশলের প্রয়োগ উপমহাদেশে ক্রিকেটের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
জরিপ ও র্যাংকিং সিস্টেম
উপমহাদেশের ক্রিকেটে দলগুলোর কার্যকারিতা বিশ্লেষণে বিশেষ জরিপ ও র্যাংকিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয়। ICC র্যাংকিংয়ের মাধ্যমে খেলোয়াড় ও দলগুলোর তুলনা করা হয়। বেটার পারফরমেন্স তাদের পজিশন উন্নত করে। এই সিস্টেম খেলোয়াড়দের অগ্রগতিতে বড় ভূমিকা রাখে।
উপমহাদেশ ক্রিকেটের বৈচিত্র্য কী?
উপমহাদেশ ক্রিকেটের বৈচিত্র্য প্রধানত দেশগুলোর ভিন্ন ভিন্ন ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং খেলার ধরন দ্বারা প্রতিফলিত হয়। ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের ক্ষেত্রে বিশেষ সংস্কৃতি রয়েছে। ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা, খেলার স্টাইল এবং কৌশল অনুযায়ী দেশগুলো ভিন্ন ভিন্ন। উদাহরণস্বরূপ, ভারতীয় ক্রিকেট শক্তিশালী ব্যাটিংয়ের জন্য পরিচিত, যেখানে পাকিস্তানিরা তাদের বোলিং স্কিলের জন্য সেরা।
উপমহাদেশে ক্রিকেট কিভাবে বিকশিত হয়েছে?
উপমহাদেশে ক্রিকেটের বিকাশ ব্রিটিশ শাসনামলের সময় থেকেই শুরু হয়েছিল। ১৯১২ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ধীরে ধীরে দেশগুলোতে প্রদেশীয় এবং স্থানীয় তৈরির সূচনা ঘটে। ১৯৭৫ সালে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ এবং ২০০৩ সালে টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের জন্য নতুন পরিচিতি এনে দেয়। এতে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা ও বিস্তার ঘটে।
উপমহাদেশে ক্রিকেট কোথায় খেলা হয়?
উপমহাদেশে ক্রিকেট মূলত জাতীয় মাঠে এবং স্টেডিয়ামে খেলা হয়। ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন প্রান্তে বিখ্যাত স্টেডিয়াম রয়েছে, যেমন দিল্লীর ফিরোজ শাহ কোটলা, লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, এবং রাজধানী ঢাকার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম। এসব মাঠ আন্তর্জাতিক ম্যাচ এবং লিগ উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়।
উপমহাদেশে ক্রিকেট কখন জনপ্রিয় হয়েছে?
পাকিস্তান, ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় ক্রিকেট ১৯৭০ এর দশকে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে শুরু করে। ১৯৮৩ সালে ভারতের বিশ্বকাপ জয় এটি আরও বাড়িয়ে দেয়। এরপর ১৯৯০ এর দশকের শেষের দিকে টি-২০ ফরম্যাটের আবির্ভাব ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা আরও বাড়ায়। বর্তমানে, উপমহাদেশের দেশগুলোতে ক্রিকেট একটি الوطنية খেলার মর্যাদা লাভ করেছে।
উপমহাদেশে ক্রিকেটের প্রধান খেলোয়াড় কারা?
উপমহাদেশ ক্রিকেটে কিছু বিখ্যাত খেলোয়াড় রয়েছে। ভারতীয় দলের বিষ্ময়কর ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার, পাকিস্তানের কিংবদন্তী বোলার ওয়াসিম আকরাম এবং বাংলাদেশের খ্যাতনামা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান অন্যতম। তাঁদের অসাধারণ কৃতিত্ব ও বিশ্বের সেরা ক্রিকেটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় উপমহাদেশের ক্রিকেট ভূমিকা বড়।