Start of বৈশ্বিক ক্রিকেট সন্ত্রাসের ইতিহাস Quiz
1. পাকিস্তান তাদের দ্বিতীয় এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে কোন বছরে অংশগ্রহণ করেছিল?
- 2005
- 2010
- 2000
- 2002
2. ২০০২ সালে পাকিস্তান প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে কোন দলের বিরুদ্ধে খেলে?
- শ্রীলঙ্কা
- ভারত
- বাংলাদেশ
- আফগানিস্তান
3. ২০০২ সালের এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে পাকিস্তান-বাংলাদেশ প্রথম টেস্টের ফলাফল কী ছিল?
- বাংলাদেশ পাকিস্তানকে পরাজিত করেছে।
- খেলা ড্র হয়েছে।
- পাকিস্তান বাংলাদেশকে পরাজিত করেছে।
- খেলাটি পরিত্যক্ত হয়েছে।
4. ২০০২ সালের এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পাকিস্তান কী দলের বিরুদ্ধে খেলেছিল?
- আফগানিস্তান
- বাংলাদেশ
- শ্রীলঙ্কা
- ভারত
5. ২০০২ সালের এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের ফলাফল কী ছিল?
- অস্ট্রেলিয়া পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে পরাজিত করে।
- বাংলাদেশ পাকিস্তানকে ১৫ রানে হারায়।
- ভারত পাকিস্তানকে ১০ উইকেটে পরাজিত করে।
- শ্রীলঙ্কা পাকিস্তানকে ৮ উইকেটে পরাজিত করে।
6. ২০০৬ সালে ইংল্যান্ডে পাকিস্তানের সফরের সময় কোন বিতর্ক ঘটে?
- নিরাপত্তা সমস্যা
- খেলোয়াড় বদলানোর ঘটনা
- বল টেম্পারিং বিতর্ক
- ম্যাচ ফিক্সিং ঘটনা
7. ২০০৬ সালের বল টেম্পারিং ঘটনার সময় কেমন উম্পায়ার ছিল?
- ড্যারেল হেয়ার
- বিলি ডাকত্রোভ
- সিএম গালিভার
- রেভি বেঙ্গার
8. ২০০৬ সালের টেস্ট ম্যাচের পর বল টেম্পারিং ঘটনার ফলাফল কী ছিল?
- ম্যাচটি ইংল্যান্ডের ফরফিট ছিল।
- ম্যাচটি প্রথমে পাকিস্তানের জন্য ফরফিট ঘোষণা করা হয়েছিল, কিন্তু পরে আইসিসি দ্বারা ড্র হিসেবে পরিবর্তন করা হয়।
- ম্যাচটি পাকিস্তানের পক্ষে জয় হয়েছিল।
- ম্যাচটি বাতিল করা হয়েছিল।
9. ২০০৬ সালের টেস্ট ম্যাচের ফলাফল কবে পুনর্বহাল করা হয়?
- ১০ অক্টোবর ২০০৭
- ৩ মার্চ ২০০৮
- ৫ জানুয়ারি ২০১০
- ১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯
10. ২০১০ সালে পাকিস্তানের স্পট-ফিক্সিং কেলেঙ্কারি কী ছিল?
- কেলেঙ্কারির জন্য পাকিস্তান টিমকে নিষিদ্ধ করা হয়।
- পাকিস্তানের সমস্ত খেলোয়াড় ম্যাচ হেরেছে।
- আন্তর্জাতিক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ হয়েছে।
- দুই পাকিস্তানি বোলার, মোহাম্মদ আসিফ এবং মোহাম্মদ আমির,কে জানানো হয়েছে উঁচু বল ইচ্ছাকৃতভাবে করার জন্য।
11. স্পট-ফিক্সিং কেলেঙ্কারির পেছনের মাস্টারমাইন্ড কে ছিল?
- বাবর আজম
- আসিফ জাহির
- শেহজাদ হাসান
- সালমান বুকের
12. স্পট-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে জড়িত খেলোয়াড়দের ফলাফল কী হয়?
- খেলোয়াড়দের পুরস্কার দেয়া হয়।
- খেলা থেকে তাদের অবসর গ্রহণ করা হয়েছিল।
- আসিফ, আমির এবং বাটকে জেল দেওয়া হয়েছিল।
- স্পট-ফিক্সিং নিয়ে কেস বন্ধ করা হয়েছিল।
13. ২০০৭ সালে ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
- ইংল্যান্ড
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- বাংলাদেশ
- শ্রীলঙ্কা
14. ২০০৭ সালের ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তান কোন দলের মুখোমুখি হয়?
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
15. ২০০৭ সালের ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের প্রথম ম্যাচের ফলাফল কী ছিল?
- পাকিস্তান নিউজিল্যান্ডকে পরাজিত করেছিল।
- পাকিস্তান কোস্টারিকার সঙ্গে জয়লাভ করেছিল।
- পাকিস্তান পশ্চিম ইন্ডিজকে হারিয়েছিল।
- পাকিস্তান অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করেছিল।
16. ২০০৭ সালের ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তান কোন দলের বিরুদ্ধে খেলেছিল?
- ইংল্যান্ড
- আয়ারল্যান্ড
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
17. ২০০৭ সালের ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের দ্বিতীয় ম্যাচের ফলাফল কী ছিল?
- ম্যাচটি ড্র হয়েছিল।
- আয়ারল্যান্ড পাকিস্তানকে হারিয়েছিল।
- পাকিস্তান জয়ের জন্য ভাস্কর্য করেছিল।
- পাকিস্তান আয়ারল্যান্ডকে হারিয়েছিল।
18. ২০০৭ সালের ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের সময় পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কোচ কে ছিলেন?
- শেহজাদ আখতার
- বব ওয়ূলমার
- ইনজামাম-উল-হক
- মিসবাহ-উল-হক
19. ২০০৭ সালের ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের পর কোচ বব ওলমার সাথে কী ঘটেছিল?
- তিনি নতুন চাকরি নেন।
- তিনি কোচ হিসেবে অবসর নেন।
- তিনি রহস্যজনক ভাবে মারা যান।
- তিনি পাকিস্তান দলে ফিরে আসেন।
20. বব ওলমারের মৃত্যুর পর অস্থায়ী কোচ হিসেবে কে দায়িত্ব নেন?
- তলত আলী
- জিওফ লরসন
- মুস্তাক আহমেদ
- ইনতিখাব আলম
21. ২০০৭ সালে গিওফ লসন পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কোচ কখন হন?
- ২০০৫
- ২০০৭
- ২০০৬
- ২০০৮
22. ২০০৭ সালের পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অন্তর্বর্তী কোচ কে ছিলেন?
- তালাত আলী
- জেফ লরসন
- বব উলমার
- মুশতাক আহমেদ
23. ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ টুর্নামেন্টের ফলাফল কী ছিল?
- পাকিস্তান ২০০৭ সালে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে পৌঁছেছিল।
- পাকিস্তান ২০০৭ সালে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ চ্যাম্পিয়নশিপ হারিয়েছিল।
- পাকিস্তান ২০০৭ সালে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিল।
- পাকিস্তান ২০০৭ সালে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ চ্যাম্পিয়নশিপে তৃতীয় স্থান লাভ করেছিল।
24. ২০০৮ সালে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের সাথে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের জাতীয় কোচ কে হন?
- ইনতিকাব আলম
- মোহাম্মদ আজহার
- জাফর মোহন
- ক্যারিবিয়ান ব্রায়ান
25. ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের ওপর হামলার প্রভাব কী ছিল?
- আন্তর্জাতিক সফর স্থগিত হয়ে যায়, পাকিস্তানকে ২০১১ বিশ্বকাপের সহ-আয়োজক হিসেবে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
- বিশ্বকাপের স্থান পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
- খেলোয়াড়দের নিষিদ্ধ করা হয়।
- শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের সদস্যদের আইনি প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে।
26. ২০২৩ এশিয়া কাপের আগে ভারত ও পাকিস্তানের সর্বশেষ ম্যাচটি কখন হয়েছিল?
- ২০০৮
- ২০১৫
- ২০১৮
- ২০২১
27. ২০২৩ এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের ফলাফল কী ছিল?
- ম্যাচটি ড্র হয়েছে।
- ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে ফলহীন হয়েছিল।
- ভারত জিতেছে।
- পাকিস্তান জিতেছে।
28. ২০২৩ এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের ফলাফল কী ছিল?
- ভারত পাকিস্তানকে ২২৮ রানে পরাজিত করেছে।
- ভারত পাকিস্তানকে ১৫০ রানে পরাজিত করেছে।
- ম্যাচটি অঘোষিত ড্র ছিল।
- পাকিস্তান ভারতকে ১০০ রানে পরাজিত করেছে।
29. ২০২৩ এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারতের স্কোর কত ছিল?
- ৩৮০ রান
- ৩৫৬ রান
- ৩০০ রান
- ২৫০ রান
30. ২০২৩ এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারত কত উইকেট হারায়?
- ৪ উইকেট
- ২ উইকেট
- ৩ উইকেট
- ১ উইকেট
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
বৈশ্বিক ক্রিকেট সন্ত্রাসের ইতিহাস নিয়ে এই কুইজ সম্পন্ন করার মাধ্যমে আপনি অনেক নতুন তথ্য জানতে পেরেছেন। ক্রিকেটের ইতিহাসে কতটা অন্ধকার দিক রয়েছে, তা হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ঘটনাগুলো ক্রীড়াঙ্গণে কতটা প্রভাব ফেলেছে, সেই বিষয়টিও আপনাদের ভাবিয়ে তুলেছে।
এই কুইজ আপনাদের জন্য ছিল একটি শিক্ষণীয় যাত্রা। আপনি বিভিন্ন দেশ এবং সময়ের ঘটনাগুলোর সংযোগ স্থাপন করে ওইসব ঘটনার গভীরতা বোঝার সুযোগ পেয়েছেন। ক্রিকেট শুধুমাত্র একটি খেলা নয়, এর পেছনে অনেক ইতিহাস এবং মানবিক গল্প রয়েছে।
আপনাদের আরো জানতে আগ্রহী হলে, আমাদের পরবর্তী বিভাগে যান। সেখানে ‘বৈশ্বিক ক্রিকেট সন্ত্রাসের ইতিহাস’ নিয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। এই অধ্যায়গুলি পড়লে আপনারা আরও গভীরভাবে বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারবেন। ক্রিকেট কেবল একটি খেলা নয়, এটি ইতিহাসের অংশ।
বৈশ্বিক ক্রিকেট সন্ত্রাসের ইতিহাস
বৈশ্বিক ক্রিকেট সন্ত্রাসের সংজ্ঞা
বৈশ্বিক ক্রিকেট সন্ত্রাস বোঝায় সেই ধরনের সহিংস ঘটনা, যা ক্রিকেট কার্যক্রম বা খেলোয়াড়দের উপর হামলা, হত্যা বা বন্দুকধারী হামলার মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এই ধরনের সন্ত্রাসবাদ ক্রিকেটের স্বাভাবিক পরিবেশকে ক্ষুণ্ণ করে। সমস্যা বৃদ্ধি পায় যখন ক্রিকেটের মতো জনপ্রিয় খেলায় এ ধরনের ঘটনা ঘটে। ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যে একটি ম্যাচের সময় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুরু হয়।
ক্রিকেটের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য সন্ত্রাসী হামলা
২০০৯ সালে লাহোরে শ্রীলঙ্কা দলের উপর হামলা একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। এই ঘটনায় বন্দুকধারীরা দলের বাসে হামলা করে। এতে কয়েকজন খেলোয়াড় আহত হন এবং নিরাপত্তার উপর উদ্বেগ বেড়ে যায়। এছাড়াও, এই ধরনের হামলার ফলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে শক্তিশালী নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়েছে। সন্ত্রাসের এ ধরনের ঘটনা সচরাচর ক্রিকেটের ইতিহাসে অভূতপূর্ব প্রভাব ফেলে।
সন্ত্রাসের প্রভাব ক্রিকেটের নিরাপত্তা ব্যবস্থায়
ক্রিকেটের উপর সন্ত্রাসী হামলার ফলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে জোরদার হয়েছে। দেশের ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোতে আগের থেকে উচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা গৃহীত হয়েছে। বিশেষ নিরাপত্তা কনট্রোল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ফলে খেলোয়াড়, কর্মকর্তাদের এবং দর্শকদের নিরাপত্তা পূর্বের তুলনায় অনেক বেশি সুরক্ষিত হয়েছে।
শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের ওপর হামলার পরে প্রতিক্রিয়া
২০০৯ সালের হামলার পর শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড আন্তর্জাতিক ম্যাচ থেকে আপাতত বিরতি নেয়। এ ঘটনার ফলে খেলাধুলার প্রতি মানুষের ভঙ্গিমা বদলে যায়। অনেক দেশে শ্রীলঙ্কার খেলোয়াড়েরা নিজেরা খেলতে অস্বীকৃতি জানায়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে আসার জন্য শ্রীলঙ্কার জন্য এটি একটি কঠিন সময় হয়ে দাঁড়ায়। নিরাপত্তার অভাব তাদের আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।
সন্ত্রাসের কারণে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা ও অর্থনীতিতে পরিবর্তন
সন্ত্রাসী হামলার কারণে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। দর্শকদের মধ্যে ভয়ের সৃষ্টি হয়েছে। কিছু দেশ ক্রিকেট আয়োজন করা বন্ধ করে দিয়েছে। বিপাকে পড়ে ক্রিকেট চলাচল এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাপ্রাপ্ত হয়। টুর্নামেন্ট আয়োজনের জন্য অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যয়সংবলিত হয়ে পড়ে। এতে গেমের অর্থনীতি প্রভাবিত হয়েছে এবং বাণিজ্যিক সহযোগিতা কমে আসে।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট সন্ত্রাসের ইতিহাস কি?
বিশ্ব ক্রিকেট সন্ত্রাসের ইতিহাসে ঘটনার সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। ২০০১ সালে টেনেসির টেনেসি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী চরমপন্থীদের দ্বারা নিরাপত্তা সংকট তৈরি হয়। এরপর ২০০৯ সালে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের ওপর সন্ত্রাসী হামলাও থাকে। বিভিন্ন দেশে ক্রিকেট খেলার সময় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সংখ্যা বাড়ছে যা খেলার সুরক্ষা ও আয়োজনকে প্রভাবিত করে।
কিভাবে ক্রিকেট ম্যাচগুলিতে সন্ত্রাসী হামলা ঘটে?
ক্রিকেট ম্যাচের সময় সন্ত্রাসী হামলা ঘটে মূলত অপরাধী গোষ্ঠীর মাধ্যমে। তারা সাধারণত দর্শক বা খেলোয়াড়দের লক্ষ্য করে। উদাহরণস্বরূপ, ২০০৯ সালের লাহোর হামলায় পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের উপর হামলা হয়। এই হামলায় দলের সদস্যরা আহত হয় এবং খেলার পরিবেশ বিপর্যস্ত হয়।
ক্রিকেট সন্ত্রাসের ঘটনা কোথায় ঘটে সবচেয়ে বেশি?
ক্রিকেট সন্ত্রাসের ঘটনা পাকিস্তান, ভারত এবং ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে ঘটে। তবে পাকিস্তান সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে। বিশেষ করে ২০০৯ সালের লাহোর হামলা এবং ২০১৪ সালের পেশোয়ার স্কুল হামলা দ্বারা দেশটি বিশেষভাবে বিপর্যস্ত।
ক্রিকেট সন্ত্রাসের ঘটনা কখন ঘটেছে?
ক্রিকেট সন্ত্রাসের ঘটনা ১৯৭০ সাল থেকে শুরু হয় এবং এখন পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে এর সংখ্যা বেড়েছে। ২০০২ সালের গুজরাটে, ২০০৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজে, এবং ২০০৯ সালে লাহোরে উল্লেখযোগ্য হামলা ঘটে। এসব ঘটনা খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠায় এবং খেলার আয়োজনকে প্রভাবিত করে।
এই ঘটনাগুলিতে কে জড়িত ছিল?
ক্রিকেট সন্ত্রাসের ঘটনায় সাধারণত চরমপন্থী গোষ্ঠীগুলি জড়িত থাকে। উদাহরণস্বরূপ, ২০০৯ সালে লাহোর হামলায় লস্কর-ই-তৈয়বা গোষ্ঠী জড়িত ছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল পাকিস্তান ক্রিকেট দলের উপর আক্রমণ করা, যা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বিপর্যয়ের কারণ হয়।